General Knowledge

বাংলাদেশ পরিচিতি

✩ বাংলাদেশের সর্বমোট সীমারেখা ৪৭১২ কি.মি. (সূত্র: মাধ্যমিক ভূগোল) অথবা ৫১৩৮ কি.মি. (সূত্র: বিজিবি).

✩ বাংলাদেশের উপকূলের দৈর্ঘ্য ৭১৬ কি.মি. (সূত্র: মাধ্যমিক ভূগোল) অথবা ৭১১ কি.মি. (সূত্র: বিজিবি).

✩ বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা মোট ৩২টি। ভারতের সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের জেলা ৩০টি এবং মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের জেলা ৩টি। ভারত এবং মিয়ানমার উভয় দেশের সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের একমাত্র জেলা রাঙামাটি।

✩ বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের রাজ্য ৫টি। যথা- আসাম, মিজোরাম, ত্রিপুরা, মেঘালয় এবং পশ্চিমবঙ্গ।

✩ বাংলাদেশের ভিতরে ভারতের ১১১টি ছিটমহল আছে এবং ভারতের অভ্যন্তরে বাংলাদেশের ছিটমহল আছে ৫১টি।

✩ বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ তাজিংডং বা বিজয় (উচ্চতা: ১২৩১ মিটার)।

✩ বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পাহাড় হলো গারো পাহাড়।

✩ কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত পৃথিবীর বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত (দৈর্ঘ্য: ১২০ কি.মি.)।

✩ বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ হলো সেন্টমার্টিন (আয়তন ৮ বর্গ কি.মি.) যা বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট ইউনিয়ন।

✩ বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ মহেশখালী (আয়তন ২৬৮ বর্গ কি.মি.)।

✩ বাংলাদেশে নদীর সংখ্যা প্রায় ৭০০টি (সূত্র: মাধ্যমিক ভূগোল); ৩১০টি (সূত্র: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান পকেটবুক)।

✩ বাংলাদেশের দীর্ঘতম, প্রশস্ততম এবং গভীরতম নদী হচ্ছে মেঘনা।

✩ যমুনা নদীতে সবচেয়ে বেশি চর আছে।

✩ কর্ণফুলি হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে খরস্রোতা নদী।

✩ বাংলাদেশ এবং মিয়ানমারকে বিভক্তকারী নদী হচ্ছে নাফ এবং বাংলাদেশে এবং ভারতকে বিভক্তকারী নদী হচ্ছে হাড়িয়াভাঙ্গা (সুন্দরবন)।

✩ হিমালয় পর্বতের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে পদ্মা নদীর উত্পত্তি।

✩ আসামের নাগা মনিপুর পাহাড়ের দক্ষিণে লুসাই পাহাড় থেকে মেঘনা নদীর উত্পত্তি।

✩ তিব্বতের হিমালয়ের কৈলাশ শৃঙ্গের নিকটে মানস সরোবর হ্রদ থেকে ব্রক্ষপুত্র নদের উত্পত্তি।

✩ বাংলাদেশের বৃহত্তম বিল ওচলনবিলহ।

✩ বাংলাদেশের শীতলতম স্থান সিলেটের শ্রীমঙ্গল এবং উষ্ণতম স্থান নাটোরের লালপুর।

 

 

 

 

 

এক নজরে বাংলাদেশ

 উৎপত্তি বঙ্গ-বাঙ্গালা-বাঙ্গালা-সুবাহ-ই-বাঙালা-পূর্ববঙ্গ-পূর্ব পাকিস্থান-বাংলাদেশ
স্বাধীনতা লাভ ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১
সরকারী নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ (ঞযব চবড়ঢ়ষবহং জবঢ়ঁনষরপ ড়ভ ইধহমষধফবংয)
রাজধানী ঢাকা
বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম
রাষ্ট্র ভাষা বাংলা
রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম (১৯৮৮ থেকে অষ্টম সংশোধনীর মাধ্যমে)
ধর্ম (জনসংখ্যা) মুসলমান ৮৯.৭%, হিন্দু ৯.২%, বৌদ্ধ ০.৭%, খৃষ্টান ০.৩%, অন্যান্য ০.১% (আদম শুমারী-২০০১)
আয়তন ১,৪৭,৫৭০ কিঃমিঃ/ ৫৬,৯৯৭ বর্গ মাইল
আয়তনে বিশ্ব ৯০ তম
সরকার পদ্ধতি সংসদীয় সরকার পদ্ধতি (বহু দলীয় গণতন্ত্র ও এক কক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা)
 ভৌগলিক অবস্থান ২০ ৩৪র্ থেকে ২৬৩৮র্ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮০১র্ থেকে ৯২৪১র্ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ।
সীমানা উত্তর ভারতের পশ্চিম বঙ্গ, মেঘালয় ও আসাম রাজ্য; পূর্বে আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম ও মায়ানমার; দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর এবং পশ্চিমে বঙ্গ অবস্থিত।
সীমান্ত দৈর্ঘ্য  মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৫১৩৮ কি. মি। এর মধ্যে মোট স্থলসীমা ৪৪২৭ কি.মি এবং সমুদ্র উপকূলের দৈর্ঘ্য ৭১১ কি.মি। ভারতের সাথে মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৪১৫৬ কি,মি এবং মায়ানমারের সাথে সীমান্ত দৈর্ঘ্য ২৭৯ কি.মি। অমীসাংসীত সীমান্ত- ৬.১ কি. মি (সূত্র: ইউজ)
ভারত-বাংলাদেশের নদী সীমান্ত ১৮৫ কি.মি
বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ১১১টি।
ভারতের ভেতরে বাংলাদেশের ছিটমহল ৫১ টি
সীমান্ত জেলা ৩২ টি।
বিভাগ ৭টি।
জেলা ৬৪ টি
উপজেলা ৪৮৩ টি
ইউনিয়ন ৪,৮৮৪টি
গ্রাম ৮৭,৩১৯ টি
সিটি কর্পোরেশন ৬টি
মোট জনসংখ্যা ১২,৯২,৪৭,২৩৩ জন (২০০১ আদম শুমারী) বর্তমানে ১৬ কোটি ২২ লক্ষ জাতিসংঘের হিসাব অনুসারে (১১ মার্চ ২০০৯ সাল)। ১৪.৪২ লক্ষ (অর্থনৈতিক সমীক্ষা-০৯)
জনসংখ্যায় বিশ্বে ৭ম (মুসলিম বিশ্বে ৩য়, এশিয়ায় ৫ম, সার্কভুক্ত ৩য়)।
জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.৪৮% আদম শুমারী ২০০১, ১.২৬ (অর্থনৈতিক সমীক্ষা-০৯)
মানুষের গড় আয়ু ৬৬.৭ বছর (অর্থনৈতিক সমীক্ষা)
মাথাপিছু আয় ৬৯০ মার্কিন ডলার
মাথাপিছু বৈদেশিক ঋণ ১৩,০০০ (তের হাজার) টাকা।
জলবায়ু নাতিশীতোষ্ণ ও সমভাবাপন্ন
বার্ষিক গড়তাপমাত্রা ২৫.৭০ সে. (শীতকালে ১৭.৮ এবং গ্রীষ্মকালে ২৭.৮)
বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ২৩০ সে.মি
মোট নদ-নদী ২৩০ টি
ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র ৪টি (বেতবুনিয়া, তালিবাবাদ, মহাখালি, সিলেট)
আবহাওয়া কেন্দ্র ০৪টি (ঢাকা, পতেঙ্গা, কক্সবাজার, খেপুপাড়া)।
সাক্ষরতার হার ৬৫.৫% (ব্যানবেইস রিপোর্ট ৭+). ৬৩% (অর্থনৈতিক সমীক্ষা- ০৯)
স্থানীয় সময় গ্রীনিচ মান সময়+৬ ঘণ্টা
প্রধান শস্য ধান, গম, চা, তামাক,  আলু ইত্যাদি
প্রধান আমদানি দ্রব্য খাদ্য সামগ্রী, অপরিশোধিত তৈল, শিল্পের কাঁচামাল, কলকব্জা, রাসায়নিক, ইকুইপমেন্ট খুচরা যন্ত্রাংশ, সার, ভোজ্য তৈল ইত্যাদি।
প্রধান রপ্তানি দ্রব্য তৈরি পোষাক, কাঁচা পাট ও পাটজাত সামগ্রী, চা, চামড়া, হিমায়িত চিংড়ি, ইউরিয়া, নিউজপ্রিন্ট, মসলা প্রভৃতি।
আন্তজার্তিক মাতৃভাষার মর্যাদা লাভ ১৭ নভেম্বর ১৯৯৯ (ইউনস্কো, প্যারিস)
ক্রিকেটে টেস্ট স্ট্যাটাস লাভ ২৬ জুন ২০০০
স্থুল মৃত্যুহার (প্রতি হাজারে) ৬.৩ জন (অর্থনৈতিক সমীক্ষা-০৯)
স্থুল জন্মহার (প্রতিহাজারে) ২০.৯ জন (অর্থনৈতিক সমীক্ষা ০৯)
মাথাপিছু জমির পরিমাণ ০.২৫ একর (১৯৯১)
সর্ব দক্ষিণের জেলা কক্সবাজার
সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়
সর্ব পশ্চিমের জেলা চাঁপাই নবাবগঞ্জ
সর্বপূর্বের জেলা বান্দরবান
সবচেয়ে উত্তরের থানা তেতুলিয়া, পঞ্চগড়
সবচেয়ে উত্তর পূর্ব কোণের থানা জকিগঞ্জ (সিলেট)
সবচেয়ে দক্ষিণের থানা টেকনাফ, কক্সবাজার।
সবচেয়ে দক্ষিণ পশ্চিমে কোণের থানা শ্যামনগর, (সাতক্ষিরা)
সবচেয়ে পূর্বের থানা থানচি (বান্দরবন)
সবেচেয়ে পশ্চিমের থানা শিবগঞ্জ (নবাবগঞ্জ)
সবচেয়ে উত্তরের স্থান বাংলা বান্ধা (তেতুলিয়া, পঞ্চগড়)
সর্ব দক্ষিণের স্থান ছেঁড়াদ্বীপ, (কক্সবাজার)
সর্ব পূর্বের স্থান আখানইঠং
সর্বপশ্চিমের স্থান মনাকশা
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত সিলেট জেলার লালখালে (৬৩৭.৫ সে,মি)
সর্বনিম্ন বৃষ্টিপাত নাটোর জেলার লালপুর (১১৭.৫ সে,মি)
উষ্ণতম মাস এপ্রিল
শীতলতম মাস জানুয়ারী
শীতলতম স্থান শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার।
উষ্ণতম স্থান লালপুর, নাটোর
সমুন্দবন্দর ২টি, চট্টগ্রাম ও মংলা (প্রস্তাবিত ৩য় সমুদ্র বন্দর সোনাদিয়া)
আন্তজার্তিক বিমান বন্দর ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিমান বন্দর
দেশী সংবাদ সংস্থা ইউ,এন,বি বাসস
সবচেয়ে বেশী ঘনবসতিপূর্ণ জেলা ঢাকা
সবচেয়ে কম ঘনবসতিপূর্ণ জেলা বান্দরবন (৬৫ জন প্রতি বর্গ কি.মি.)

 

ছিটমহল সমূহ

✩ বাংলাদেশের ভিতরে ভারতের ছিট মহল রয়েছে ১১১টি। ভারতের ভেতরে বাংলাদেশের ছিটমহল রয়েছে ৫১ টি।

✩ ভারতের সব চাইতে বেশি ছিটমহল রয়েছে বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলায় (৫৯টি) পঞ্চগড়ে ৩৬টি, কুড়িগ্রামে ১২টি, নীলফামারি ৪টি।

✩ বাংলাদেশের সবকটি ছিটমহলই ভারতের পশ্চিমে বঙ্গের কুচবিহার জেলার অর্ন্তগত।

✩ দহগ্রাম-আঙ্গরপোতা ছিটমহল বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলায় অবস্থিত। দহগ্রামের আয়তন হচ্ছে ৩৫ বর্গ মাইল।


সীমান্তবর্তী এলাকা

সমূহের অবস্থান

 এলাকা অবস্থান
পাদুয়া

জৈমত্মাপুর

জকিগঞ্জ

রৌমারি

দহগ্রাম

পাটগ্রাম

বেনাপোল

চিলাহাঢী

হালুরঘাট

বিলোনিয়া

বেরুবাড়ী

হাতীবান্ধা

কলারোয়া

ভেড়ামারা

বড়লেখা

চুনারুঘাট

সিলেট

সিলেট

সিলেট

কুড়িগ্রাম

লালমনিরহাট

লালমনিরহাট

যশোর

নীলফামারী

ময়মনসিংহ

ফেনী

পঞ্চগড়

লালমনির হাট

সাতক্ষীরা

কুষ্টিয়া

মৌলভীবাজার

হবিগঞ্জ

 

স্থলবন্দর

 

 এলাকা অবস্থান
বেনাপোল

সোনা মসজিদ

হিলি স্থল বন্দর

ভোমরা স্থল বন্দর

কসবা স্থল বন্দর

বুড়িমারী স্থল বন্দর

বাংলাবাদ্ধা স্থল বন্দর

হাতীবান্ধা স্থল বন্দর

দর্শনা

বিরল

হালুয়াঘাট

তামাবিল

আখাউড়া

টেকনাফ

বিলোনিয়া

যশোর

চাঁপাইনবাবগঞ্জ

দিনাজপুর

সাতক্ষীরা

বি-বাড়ীয়া

লালমনিরহাট

পঞ্চগড়

লালমনিরহাট

চুয়াডাঙ্গা

দিনাজপুর

ময়মনসিংহ

সিলেট

ব্রাহ্মণবাড়িয়া

কক্সবাজার

ফেনী


 

বাংলাদেশ পরিচিতি

✩ বাংলাদেশের সর্বমোট সীমারেখা ৪৭১২ কি.মি. (সূত্র: মাধ্যমিক ভূগোল) অথবা ৫১৩৮ কি.মি. (সূত্র: বিজিবি).

✩ বাংলাদেশের উপকূলের দৈর্ঘ্য ৭১৬ কি.মি. (সূত্র: মাধ্যমিক ভূগোল) অথবা ৭১১ কি.মি. (সূত্র: বিজিবি).

✩ বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা মোট ৩২টি। ভারতের সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের জেলা ৩০টি এবং মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের জেলা ৩টি। ভারত এবং মিয়ানমার উভয় দেশের সীমান্তবর্তী বাংলাদেশের একমাত্র জেলা রাঙামাটি।

✩ বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী ভারতের রাজ্য ৫টি। যথা- আসাম, মিজোরাম, ত্রিপুরা, মেঘালয় এবং পশ্চিমবঙ্গ।

✩ বাংলাদেশের ভিতরে ভারতের ১১১টি ছিটমহল আছে এবং ভারতের অভ্যন্তরে বাংলাদেশের ছিটমহল আছে ৫১টি।

✩ বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ তাজিংডং বা বিজয় (উচ্চতা: ১২৩১ মিটার)।

✩ বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পাহাড় হলো গারো পাহাড়।

✩ কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত পৃথিবীর বৃহত্তম সমুদ্র সৈকত (দৈর্ঘ্য: ১২০ কি.মি.)।

✩ বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ হলো সেন্টমার্টিন (আয়তন ৮ বর্গ কি.মি.) যা বাংলাদেশের সবচেয়ে ছোট ইউনিয়ন।

✩ বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ মহেশখালী (আয়তন ২৬৮ বর্গ কি.মি.)।

✩ বাংলাদেশে নদীর সংখ্যা প্রায় ৭০০টি (সূত্র: মাধ্যমিক ভূগোল); ৩১০টি (সূত্র: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান পকেটবুক)।

✩ বাংলাদেশের দীর্ঘতম, প্রশস্ততম এবং গভীরতম নদী হচ্ছে মেঘনা।

✩ যমুনা নদীতে সবচেয়ে বেশি চর আছে।

✩ কর্ণফুলি হলো বাংলাদেশের সবচেয়ে খরস্রোতা নদী।

✩ বাংলাদেশ এবং মিয়ানমারকে বিভক্তকারী নদী হচ্ছে নাফ এবং বাংলাদেশে এবং ভারতকে বিভক্তকারী নদী হচ্ছে হাড়িয়াভাঙ্গা (সুন্দরবন)।

✩ হিমালয় পর্বতের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে পদ্মা নদীর উত্পত্তি।

✩ আসামের নাগা মনিপুর পাহাড়ের দক্ষিণে লুসাই পাহাড় থেকে মেঘনা নদীর উত্পত্তি।

✩ তিব্বতের হিমালয়ের কৈলাশ শৃঙ্গের নিকটে মানস সরোবর হ্রদ থেকে ব্রক্ষপুত্র নদের উত্পত্তি।

✩ বাংলাদেশের বৃহত্তম বিল ওচলনবিলহ।

✩ বাংলাদেশের শীতলতম স্থান সিলেটের শ্রীমঙ্গল এবং উষ্ণতম স্থান নাটোরের লালপুর।

 

 

 

 

 

এক নজরে বাংলাদেশ

 উৎপত্তি বঙ্গ-বাঙ্গালা-বাঙ্গালা-সুবাহ-ই-বাঙালা-পূর্ববঙ্গ-পূর্ব পাকিস্থান-বাংলাদেশ
স্বাধীনতা লাভ ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১
সরকারী নাম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ (ঞযব চবড়ঢ়ষবহং জবঢ়ঁনষরপ ড়ভ ইধহমষধফবংয)
রাজধানী ঢাকা
বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম
রাষ্ট্র ভাষা বাংলা
রাষ্ট্র ধর্ম ইসলাম (১৯৮৮ থেকে অষ্টম সংশোধনীর মাধ্যমে)
ধর্ম (জনসংখ্যা) মুসলমান ৮৯.৭%, হিন্দু ৯.২%, বৌদ্ধ ০.৭%, খৃষ্টান ০.৩%, অন্যান্য ০.১% (আদম শুমারী-২০০১)
আয়তন ১,৪৭,৫৭০ কিঃমিঃ/ ৫৬,৯৯৭ বর্গ মাইল
আয়তনে বিশ্ব ৯০ তম
সরকার পদ্ধতি সংসদীয় সরকার পদ্ধতি (বহু দলীয় গণতন্ত্র ও এক কক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা)
 ভৌগলিক অবস্থান ২০ ৩৪র্ থেকে ২৬৩৮র্ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৮০১র্ থেকে ৯২৪১র্ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ।
সীমানা উত্তর ভারতের পশ্চিম বঙ্গ, মেঘালয় ও আসাম রাজ্য; পূর্বে আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরাম ও মায়ানমার; দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর এবং পশ্চিমে বঙ্গ অবস্থিত।
সীমান্ত দৈর্ঘ্য  মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৫১৩৮ কি. মি। এর মধ্যে মোট স্থলসীমা ৪৪২৭ কি.মি এবং সমুদ্র উপকূলের দৈর্ঘ্য ৭১১ কি.মি। ভারতের সাথে মোট সীমান্ত দৈর্ঘ্য ৪১৫৬ কি,মি এবং মায়ানমারের সাথে সীমান্ত দৈর্ঘ্য ২৭৯ কি.মি। অমীসাংসীত সীমান্ত- ৬.১ কি. মি (সূত্র: ইউজ)
ভারত-বাংলাদেশের নদী সীমান্ত ১৮৫ কি.মি
বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ১১১টি।
ভারতের ভেতরে বাংলাদেশের ছিটমহল ৫১ টি
সীমান্ত জেলা ৩২ টি।
বিভাগ ৭টি।
জেলা ৬৪ টি
উপজেলা ৪৮৩ টি
ইউনিয়ন ৪,৮৮৪টি
গ্রাম ৮৭,৩১৯ টি
সিটি কর্পোরেশন ৬টি
মোট জনসংখ্যা ১২,৯২,৪৭,২৩৩ জন (২০০১ আদম শুমারী) বর্তমানে ১৬ কোটি ২২ লক্ষ জাতিসংঘের হিসাব অনুসারে (১১ মার্চ ২০০৯ সাল)। ১৪.৪২ লক্ষ (অর্থনৈতিক সমীক্ষা-০৯)
জনসংখ্যায় বিশ্বে ৭ম (মুসলিম বিশ্বে ৩য়, এশিয়ায় ৫ম, সার্কভুক্ত ৩য়)।
জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.৪৮% আদম শুমারী ২০০১, ১.২৬ (অর্থনৈতিক সমীক্ষা-০৯)
মানুষের গড় আয়ু ৬৬.৭ বছর (অর্থনৈতিক সমীক্ষা)
মাথাপিছু আয় ৬৯০ মার্কিন ডলার
মাথাপিছু বৈদেশিক ঋণ ১৩,০০০ (তের হাজার) টাকা।
জলবায়ু নাতিশীতোষ্ণ ও সমভাবাপন্ন
বার্ষিক গড়তাপমাত্রা ২৫.৭০ সে. (শীতকালে ১৭.৮ এবং গ্রীষ্মকালে ২৭.৮)
বার্ষিক গড় বৃষ্টিপাত ২৩০ সে.মি
মোট নদ-নদী ২৩০ টি
ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র ৪টি (বেতবুনিয়া, তালিবাবাদ, মহাখালি, সিলেট)
আবহাওয়া কেন্দ্র ০৪টি (ঢাকা, পতেঙ্গা, কক্সবাজার, খেপুপাড়া)।
সাক্ষরতার হার ৬৫.৫% (ব্যানবেইস রিপোর্ট ৭+). ৬৩% (অর্থনৈতিক সমীক্ষা- ০৯)
স্থানীয় সময় গ্রীনিচ মান সময়+৬ ঘণ্টা
প্রধান শস্য ধান, গম, চা, তামাক,  আলু ইত্যাদি
প্রধান আমদানি দ্রব্য খাদ্য সামগ্রী, অপরিশোধিত তৈল, শিল্পের কাঁচামাল, কলকব্জা, রাসায়নিক, ইকুইপমেন্ট খুচরা যন্ত্রাংশ, সার, ভোজ্য তৈল ইত্যাদি।
প্রধান রপ্তানি দ্রব্য তৈরি পোষাক, কাঁচা পাট ও পাটজাত সামগ্রী, চা, চামড়া, হিমায়িত চিংড়ি, ইউরিয়া, নিউজপ্রিন্ট, মসলা প্রভৃতি।
আন্তজার্তিক মাতৃভাষার মর্যাদা লাভ ১৭ নভেম্বর ১৯৯৯ (ইউনস্কো, প্যারিস)
ক্রিকেটে টেস্ট স্ট্যাটাস লাভ ২৬ জুন ২০০০
স্থুল মৃত্যুহার (প্রতি হাজারে) ৬.৩ জন (অর্থনৈতিক সমীক্ষা-০৯)
স্থুল জন্মহার (প্রতিহাজারে) ২০.৯ জন (অর্থনৈতিক সমীক্ষা ০৯)
মাথাপিছু জমির পরিমাণ ০.২৫ একর (১৯৯১)
সর্ব দক্ষিণের জেলা কক্সবাজার
সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়
সর্ব পশ্চিমের জেলা চাঁপাই নবাবগঞ্জ
সর্বপূর্বের জেলা বান্দরবান
সবচেয়ে উত্তরের থানা তেতুলিয়া, পঞ্চগড়
সবচেয়ে উত্তর পূর্ব কোণের থানা জকিগঞ্জ (সিলেট)
সবচেয়ে দক্ষিণের থানা টেকনাফ, কক্সবাজার।
সবচেয়ে দক্ষিণ পশ্চিমে কোণের থানা শ্যামনগর, (সাতক্ষিরা)
সবচেয়ে পূর্বের থানা থানচি (বান্দরবন)
সবেচেয়ে পশ্চিমের থানা শিবগঞ্জ (নবাবগঞ্জ)
সবচেয়ে উত্তরের স্থান বাংলা বান্ধা (তেতুলিয়া, পঞ্চগড়)
সর্ব দক্ষিণের স্থান ছেঁড়াদ্বীপ, (কক্সবাজার)
সর্ব পূর্বের স্থান আখানইঠং
সর্বপশ্চিমের স্থান মনাকশা
সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত সিলেট জেলার লালখালে (৬৩৭.৫ সে,মি)
সর্বনিম্ন বৃষ্টিপাত নাটোর জেলার লালপুর (১১৭.৫ সে,মি)
উষ্ণতম মাস এপ্রিল
শীতলতম মাস জানুয়ারী
শীতলতম স্থান শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার।
উষ্ণতম স্থান লালপুর, নাটোর
সমুন্দবন্দর ২টি, চট্টগ্রাম ও মংলা (প্রস্তাবিত ৩য় সমুদ্র বন্দর সোনাদিয়া)
আন্তজার্তিক বিমান বন্দর ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিমান বন্দর
দেশী সংবাদ সংস্থা ইউ,এন,বি বাসস
সবচেয়ে বেশী ঘনবসতিপূর্ণ জেলা ঢাকা
সবচেয়ে কম ঘনবসতিপূর্ণ জেলা বান্দরবন (৬৫ জন প্রতি বর্গ কি.মি.)

 

ছিটমহল সমূহ

✩ বাংলাদেশের ভিতরে ভারতের ছিট মহল রয়েছে ১১১টি। ভারতের ভেতরে বাংলাদেশের ছিটমহল রয়েছে ৫১ টি।

✩ ভারতের সব চাইতে বেশি ছিটমহল রয়েছে বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলায় (৫৯টি) পঞ্চগড়ে ৩৬টি, কুড়িগ্রামে ১২টি, নীলফামারি ৪টি।

✩ বাংলাদেশের সবকটি ছিটমহলই ভারতের পশ্চিমে বঙ্গের কুচবিহার জেলার অর্ন্তগত।

✩ দহগ্রাম-আঙ্গরপোতা ছিটমহল বাংলাদেশের লালমনিরহাট জেলায় অবস্থিত। দহগ্রামের আয়তন হচ্ছে ৩৫ বর্গ মাইল।


সীমান্তবর্তী এলাকা

সমূহের অবস্থান

 এলাকা অবস্থান
পাদুয়া

জৈমত্মাপুর

জকিগঞ্জ

রৌমারি

দহগ্রাম

পাটগ্রাম

বেনাপোল

চিলাহাঢী

হালুরঘাট

বিলোনিয়া

বেরুবাড়ী

হাতীবান্ধা

কলারোয়া

ভেড়ামারা

বড়লেখা

চুনারুঘাট

সিলেট

সিলেট

সিলেট

কুড়িগ্রাম

লালমনিরহাট

লালমনিরহাট

যশোর

নীলফামারী

ময়মনসিংহ

ফেনী

পঞ্চগড়

লালমনির হাট

সাতক্ষীরা

কুষ্টিয়া

মৌলভীবাজার

হবিগঞ্জ

 

স্থলবন্দর

 

 এলাকা অবস্থান
বেনাপোল

সোনা মসজিদ

হিলি স্থল বন্দর

ভোমরা স্থল বন্দর

কসবা স্থল বন্দর

বুড়িমারী স্থল বন্দর

বাংলাবাদ্ধা স্থল বন্দর

হাতীবান্ধা স্থল বন্দর

দর্শনা

বিরল

হালুয়াঘাট

তামাবিল

আখাউড়া

টেকনাফ

বিলোনিয়া

যশোর

চাঁপাইনবাবগঞ্জ

দিনাজপুর

সাতক্ষীরা

বি-বাড়ীয়া

লালমনিরহাট

পঞ্চগড়

লালমনিরহাট

চুয়াডাঙ্গা

দিনাজপুর

ময়মনসিংহ

সিলেট

ব্রাহ্মণবাড়িয়া

কক্সবাজার

ফেনী


 

 

Create a website or blog at WordPress.com

Up ↑